
ন্যাশনাল সিটিজেন পার্টি (NCP) ইউকে অ্যালায়েন্স-এর নবগঠিত আহ্বায়ক কমিটিতে ছাত্র সচিব হিসেবে দায়িত্ব পেলেন ফেঞ্চুগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের নেতা টুকু খানের ছেলে জওয়াহির মাহমুদ খান। সম্প্রতি যুক্তরাজ্যে সংগঠনের শীর্ষ পর্যায়ের আলোচনা ও আনুষ্ঠানিক প্রক্রিয়ার মাধ্যমে এ সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।
দায়িত্ব পাওয়ার বিষয়টি প্রকাশ্যে আসতেই ফেঞ্চুগঞ্জ ও প্রবাসী পরিমণ্ডলে নতুন আলোচনার জন্ম হয়েছে। স্থানীয়দের একটি অংশ বলছে—
“যার বাবা দীর্ঘদিন ধরে আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে সক্রিয়, তার ছেলে এখন এমন একটি সংগঠনে নেতৃত্বে — যা আওয়ামী লীগের পতনের পর প্রভাবশালী হয়েছে বলে অনেকে উল্লেখ করেন — এটি নিঃসন্দেহে অপ্রত্যাশিত রাজনৈতিক দৃশ্য।”
এই প্রসঙ্গে ভিন্নমতও রয়েছে — অনেকেই এটিকে “নতুন প্রজন্মের স্বতন্ত্র রাজনৈতিক স্ট্যান্ড” হিসেবে ব্যাখ্যা করছেন।
এদিকে জওয়াহির মাহমুদ খান নিজ ফেসবুক পোস্টে তার অনুভূতি প্রকাশ করে লিখেছেন—
“গর্বের সঙ্গে জানাচ্ছি, আমি ছাত্র সচিব (Student Secretary) হিসেবে NCP UK Alliance-এর দায়িত্ব গ্রহণ করেছি।
এটি শুধুই একটি পদ নয় — এটি এক গভীর দায়বদ্ধতা, যেখানে দেশের আগামী প্রজন্মের জন্য জবাবদিহিমূলক, স্বচ্ছ ও মূল্যবোধভিত্তিক রাজনীতি গড়ে তোলার অঙ্গীকার রয়েছে।”
তিনি তার পোস্টে আরও বিশেষ কৃতজ্ঞতা জানান NCP UK Alliance-এর শাপলা প্রতীক ব্যবহারকারী সিলেট-৩ আসনের প্রতিনিধি ব্যারিস্টার Md. Nurul Huda-কে —
“যিনি বিশ্বাস ও অনুপ্রেরণার মাধ্যমে পাশে থেকেছেন এই যাত্রায়।”
শেষে জওয়াহির উল্লেখ করেন —
“ঐক্য, সততা ও জনস্বার্থনির্ভর রাজনীতির মাধ্যমেই গড়ে উঠবে একটি নতুন বাংলাদেশ — যেখানে রাজনীতি হবে মানুষের, মানুষের জন্য।”
দলীয় সূত্র জানায় — খুব শিগগিরই ইউকে অ্যালায়েন্সের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা করা হবে।

প্রতিনিধি 









